ঢাকা ০৪:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫

বে-টার্মিনাল ২০৩০ সালের মধ্যে অপারেশনে যাবে : বন্দর চেয়ারম্যান

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:৫২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
  • ৭ বার দেখা হয়েছে

চট্টগ্রাম বন্দরের বহুল প্রতীক্ষিত বে টার্মিনাল ২০৩০ সালের মধ্যে অপারেশনে যাবে বলে জানিয়েছেন বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মুনিরুজ্জামান।

সোমবার (৩ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দর অডিটোরিয়ামে ‘জেনারেল মার্কেট এনগেজমেন্ট কনফারেন্স ফর দ্য বে টার্মিনাল মেরিন ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

রিয়ার অ্যাডমিরাল মুনিরুজ্জামান বলেন, বে টার্মিনালের নকশা ও প্রস্তুতিমূলক কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। দেশি ও বিদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি সম্পূর্ণ পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) কাঠামোয় বাস্তবায়ন করা হবে।

টার্মিনালটি চালু হলে দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও আমদানি-রপ্তানি খাতে এক নতুন অধ্যায় সূচিত হবে উল্লেখ করে বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, বে টার্মিনাল চালু হলে বড় জাহাজ সরাসরি চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়তে পারবে। এতে রপ্তানি সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে, জাহাজ আগমনের সময় কমবে এবং পণ্যের পরিবহন ব্যয় হ্রাস পাবে। বর্তমানে টার্মিনাল না থাকায় প্রতিদিন প্রায় এক মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হচ্ছে বলে তিনি জানান।

বন্দর কর্তৃপক্ষের হিসাবে, বে টার্মিনাল চালু হলে বছরে অন্তত ৩০ লাখ টিইইউস (২০ ফুট দৈর্ঘ্যের একক) কনটেইনার হ্যান্ডলিং সম্ভব হবে, যা বর্তমান সক্ষমতার প্রায় দ্বিগুণ।

মতবিনিময় সভায় দেশি-বিদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, বন্দর ব্যবহারকারী সংগঠনের নেতা, প্রকৌশলী ও পরিকল্পনা কমিশনের কর্মকর্তারা অংশ নেন।

দাউদকান্দিতে ১৬ ফুট খালে ২২ ফুট গার্ডার সেতু নির্মাণ,এলাকাবাসীর ভোগান্তি

বে-টার্মিনাল ২০৩০ সালের মধ্যে অপারেশনে যাবে : বন্দর চেয়ারম্যান

প্রকাশিত : ০৯:৫২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫

চট্টগ্রাম বন্দরের বহুল প্রতীক্ষিত বে টার্মিনাল ২০৩০ সালের মধ্যে অপারেশনে যাবে বলে জানিয়েছেন বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মুনিরুজ্জামান।

সোমবার (৩ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দর অডিটোরিয়ামে ‘জেনারেল মার্কেট এনগেজমেন্ট কনফারেন্স ফর দ্য বে টার্মিনাল মেরিন ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

রিয়ার অ্যাডমিরাল মুনিরুজ্জামান বলেন, বে টার্মিনালের নকশা ও প্রস্তুতিমূলক কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। দেশি ও বিদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি সম্পূর্ণ পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) কাঠামোয় বাস্তবায়ন করা হবে।

টার্মিনালটি চালু হলে দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও আমদানি-রপ্তানি খাতে এক নতুন অধ্যায় সূচিত হবে উল্লেখ করে বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, বে টার্মিনাল চালু হলে বড় জাহাজ সরাসরি চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়তে পারবে। এতে রপ্তানি সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে, জাহাজ আগমনের সময় কমবে এবং পণ্যের পরিবহন ব্যয় হ্রাস পাবে। বর্তমানে টার্মিনাল না থাকায় প্রতিদিন প্রায় এক মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হচ্ছে বলে তিনি জানান।

বন্দর কর্তৃপক্ষের হিসাবে, বে টার্মিনাল চালু হলে বছরে অন্তত ৩০ লাখ টিইইউস (২০ ফুট দৈর্ঘ্যের একক) কনটেইনার হ্যান্ডলিং সম্ভব হবে, যা বর্তমান সক্ষমতার প্রায় দ্বিগুণ।

মতবিনিময় সভায় দেশি-বিদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, বন্দর ব্যবহারকারী সংগঠনের নেতা, প্রকৌশলী ও পরিকল্পনা কমিশনের কর্মকর্তারা অংশ নেন।