ঢাকা ১১:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

মানবিক বন্ধনকে সুদৃঢ় করতে এসেছিলেন যিশুখ্রিষ্ট : তারেক রহমান

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:৫৭:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ৫৮ বার দেখা হয়েছে

বড়দিন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একইসঙ্গে তাদের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে পাঠানো এক বাণীতে এসব কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, সত্যনিষ্ঠা, ন্যায়নীতি, শান্তি, করুণার দিশারী মহান যিশুখ্রিস্টের পৃথিবীতে আগমন ঘটে এদিনে। বিশ্বের সব খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীর কাছে তাই এ দিনটি অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত। তিনি এসেছিলেন মানবিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে।

বিশ্বের একটি বড় জনগোষ্ঠীর মানুষ যিশুখ্রিস্টের ধর্ম ও দর্শনের অনুসারী বলে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সব ধর্মের মর্মবাণী শান্তি, সহাবস্থান ও মনুষ্যত্বের অনুসন্ধান। যুগে যুগে মহামানবগণ নিঃস্বার্থ আত্মনিবেদনে মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথে চলার পথপ্রদর্শক হয়েছিলেন। মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন অসত্যের বিনাশ সাধন করে উন্নত নৈতিক উৎকর্ষতার অর্জনে সমষ্টিগত সুখময় জীবন গড়ে তুলতে।

মহান যিশুখ্রিস্টের একইভাবে তার অনুসারীদের নিরলস, একনিষ্ঠভাবে মানবপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, শুভ বড় দিন একটি সর্বজনীন ধর্মীয় উৎসব। আর উৎসব মানুষের আনন্দময় সত্তার জাগরণ ঘটায়। উৎসবের মর্মস্থলে রয়েছে সম্প্রীতি, সহাবস্থান ও শুভেচ্ছা।

তারেক রহমান বলেন, মানুষ হিসেবে আমাদের কর্তব্য দেশ, সমাজ ও মানুষের কল্যাণে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাওয়া। অসূয়া, হিংসা ত্যাগ করে সমাজে শান্তি ও স্থিতি প্রতিষ্ঠা করি। তাহলেই স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা সক্ষম হবো।

মানবিক বন্ধনকে সুদৃঢ় করতে এসেছিলেন যিশুখ্রিষ্ট : তারেক রহমান

প্রকাশিত : ০৭:৫৭:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

বড়দিন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একইসঙ্গে তাদের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে পাঠানো এক বাণীতে এসব কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, সত্যনিষ্ঠা, ন্যায়নীতি, শান্তি, করুণার দিশারী মহান যিশুখ্রিস্টের পৃথিবীতে আগমন ঘটে এদিনে। বিশ্বের সব খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীর কাছে তাই এ দিনটি অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত। তিনি এসেছিলেন মানবিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে।

বিশ্বের একটি বড় জনগোষ্ঠীর মানুষ যিশুখ্রিস্টের ধর্ম ও দর্শনের অনুসারী বলে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সব ধর্মের মর্মবাণী শান্তি, সহাবস্থান ও মনুষ্যত্বের অনুসন্ধান। যুগে যুগে মহামানবগণ নিঃস্বার্থ আত্মনিবেদনে মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথে চলার পথপ্রদর্শক হয়েছিলেন। মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন অসত্যের বিনাশ সাধন করে উন্নত নৈতিক উৎকর্ষতার অর্জনে সমষ্টিগত সুখময় জীবন গড়ে তুলতে।

মহান যিশুখ্রিস্টের একইভাবে তার অনুসারীদের নিরলস, একনিষ্ঠভাবে মানবপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করেছে বলে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, শুভ বড় দিন একটি সর্বজনীন ধর্মীয় উৎসব। আর উৎসব মানুষের আনন্দময় সত্তার জাগরণ ঘটায়। উৎসবের মর্মস্থলে রয়েছে সম্প্রীতি, সহাবস্থান ও শুভেচ্ছা।

তারেক রহমান বলেন, মানুষ হিসেবে আমাদের কর্তব্য দেশ, সমাজ ও মানুষের কল্যাণে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যাওয়া। অসূয়া, হিংসা ত্যাগ করে সমাজে শান্তি ও স্থিতি প্রতিষ্ঠা করি। তাহলেই স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা সক্ষম হবো।