ঢাকা ০৬:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:০৪:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • ১৩ বার দেখা হয়েছে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে আল-আমিন (৩২) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। নিহত আল-আমিন উপজেলার পুটিয়া গ্রামের নোয়াবাড়ীর সুলতান মিয়ার ছেলে।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল কাদের ও বায়েক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. বিল্লাল মিয়া।

তারা জানান, শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের পুটিয়া সীমান্তের ওপারে কয়েক বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে রাবার বুলেট ছুড়ে বিএসএফ। এতে আহত হন আল-আমীন। পরে তাকে উদ্ধার করে ত্রিপুরার একটি হাসপাতালে নিয়ে যায় বিএসএফ। রাত ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহতের মরদেহ বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফ সদস্যরা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক জনপ্রতিনিধি। তবে এ ব্যাপারে বিজিবির দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

প্রকাশিত : ১০:০৪:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে আল-আমিন (৩২) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। নিহত আল-আমিন উপজেলার পুটিয়া গ্রামের নোয়াবাড়ীর সুলতান মিয়ার ছেলে।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল কাদের ও বায়েক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. বিল্লাল মিয়া।

তারা জানান, শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের পুটিয়া সীমান্তের ওপারে কয়েক বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে রাবার বুলেট ছুড়ে বিএসএফ। এতে আহত হন আল-আমীন। পরে তাকে উদ্ধার করে ত্রিপুরার একটি হাসপাতালে নিয়ে যায় বিএসএফ। রাত ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

নিহতের মরদেহ বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফ সদস্যরা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক জনপ্রতিনিধি। তবে এ ব্যাপারে বিজিবির দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।