ঢাকা ০৮:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫

১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০২:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫
  • ১৫২ বার দেখা হয়েছে

আসন্ন ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত টানা ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। সোমবার (৭ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে ‘জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ–২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।

ফরিদা আখতার জানান, সামুদ্রিক মৎস্য বিধিমালা-২০২৩-এর আলোকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হলো—সামুদ্রিক মাছের প্রজনন ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করা।

তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়, যাতে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী, গবেষক ও স্টেকহোল্ডারদের মতামত নেওয়া হয়। কমিটি তাদের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ শেষে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞার সুপারিশ করে। সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার ১৬ মার্চ ২০২৫ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নিষেধাজ্ঞার কারণে বিগত বছরে সামুদ্রিক মাছ আহরণে প্রায় ১২.৭৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এই সিদ্ধান্ত মৎস্যসম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হবে বলে আশা করছে সরকার।

উল্লেখ্য, এই সময়ের মধ্যে সব ধরনের মৎস্য নৌযানকে বঙ্গোপসাগরে যেকোনো ধরনের মৎস্য ও জলজপ্রাণী আহরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। নিয়ম ভাঙলে সংশ্লিষ্ট বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

১৫ বছর পর আসছে ‘থ্রি ইডিয়টস’ -এর সিক্যুয়েল!

১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ

প্রকাশিত : ০২:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫

আসন্ন ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত টানা ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। সোমবার (৭ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে ‘জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ–২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।

ফরিদা আখতার জানান, সামুদ্রিক মৎস্য বিধিমালা-২০২৩-এর আলোকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হলো—সামুদ্রিক মাছের প্রজনন ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করা।

তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়, যাতে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী, গবেষক ও স্টেকহোল্ডারদের মতামত নেওয়া হয়। কমিটি তাদের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ শেষে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞার সুপারিশ করে। সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার ১৬ মার্চ ২০২৫ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নিষেধাজ্ঞার কারণে বিগত বছরে সামুদ্রিক মাছ আহরণে প্রায় ১২.৭৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এই সিদ্ধান্ত মৎস্যসম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হবে বলে আশা করছে সরকার।

উল্লেখ্য, এই সময়ের মধ্যে সব ধরনের মৎস্য নৌযানকে বঙ্গোপসাগরে যেকোনো ধরনের মৎস্য ও জলজপ্রাণী আহরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। নিয়ম ভাঙলে সংশ্লিষ্ট বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।