ঢাকা ০১:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের আবেদনের সময় বাড়ল

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৯:০২:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫
  • ৯৬ বার দেখা হয়েছে

চলতি ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির প্রথম ধাপের আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের চাপ ও সুবিধার কথা বিবেচনা করে আবেদনের শেষ সময় ১১ আগস্ট থেকে বাড়িয়ে আগামী ১৫ আগস্ট (শুক্রবার) রাত ৮টা পর্যন্ত করা হয়েছে।

সম্প্রতি, একাদশে ভর্তির কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়েছে, গত ৩০ জুলাই দুপুর ১২টা থেকে প্রথম ধাপের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এরইমধ্যে ১০ লাখ ২৫ হাজার ৬৭১ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।

ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ৯ হাজার ১৮১টি কলেজ ও মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণিতে মোট আসন রয়েছে ২২ লাখ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পর্যায়ে প্রায় ৯ লাখ আসন এবং সরকারি–বেসরকারি পলিটেকনিকে রয়েছে আরও ২ লাখ ৪১ হাজার আসন। সব মিলিয়ে একাদশে ভর্তিযোগ্য আসন প্রায় ৩৩.২৫ লাখ। অথচ এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন শিক্ষার্থী।

 

এর আগে, গত ২৪ জুলাই বাংলাদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য নতুন নীতিমালা প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।

নীতিমালায় জানানো হয়েছে, সরকারি ও বেসরকারি কলেজে মোট আসনের ৯৩ শতাংশ থাকবে সব শিক্ষার্থীর জন্য উন্মুক্ত। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য, ১ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য এবং ১ শতাংশ অধীন দপ্তর সংস্থার কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। তবে সংরক্ষিত কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে সেসব আসনে মেধার ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের আবেদনের সময় বাড়ল

প্রকাশিত : ০৯:০২:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

চলতি ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির প্রথম ধাপের আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের চাপ ও সুবিধার কথা বিবেচনা করে আবেদনের শেষ সময় ১১ আগস্ট থেকে বাড়িয়ে আগামী ১৫ আগস্ট (শুক্রবার) রাত ৮টা পর্যন্ত করা হয়েছে।

সম্প্রতি, একাদশে ভর্তির কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়েছে, গত ৩০ জুলাই দুপুর ১২টা থেকে প্রথম ধাপের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এরইমধ্যে ১০ লাখ ২৫ হাজার ৬৭১ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।

ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ৯ হাজার ১৮১টি কলেজ ও মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণিতে মোট আসন রয়েছে ২২ লাখ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পর্যায়ে প্রায় ৯ লাখ আসন এবং সরকারি–বেসরকারি পলিটেকনিকে রয়েছে আরও ২ লাখ ৪১ হাজার আসন। সব মিলিয়ে একাদশে ভর্তিযোগ্য আসন প্রায় ৩৩.২৫ লাখ। অথচ এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন শিক্ষার্থী।

 

এর আগে, গত ২৪ জুলাই বাংলাদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য নতুন নীতিমালা প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।

নীতিমালায় জানানো হয়েছে, সরকারি ও বেসরকারি কলেজে মোট আসনের ৯৩ শতাংশ থাকবে সব শিক্ষার্থীর জন্য উন্মুক্ত। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য, ১ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য এবং ১ শতাংশ অধীন দপ্তর সংস্থার কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। তবে সংরক্ষিত কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে সেসব আসনে মেধার ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।