ঢাকা ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

হাসির শক্তি জানেন?

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৭:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫
  • ৩২ বার দেখা হয়েছে

আজ বিশ্ব হাসি দিবস। ১৯৯৯ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম শুক্রবারকে বিশ্ব হাসি দিবস হিসেবে উদ্‌যাপন করে আসছে ‘হার্ভে বল ওয়ার্ল্ড স্মাইল ফাউন্ডেশন।’ দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্যও বেশ আকর্ষণীয়, ‘একটা দয়ার কাজ করো, একজনকে হাসতে সাহায্য করো।’ সংঘাতপূর্ণ ও যুদ্ধংদেহী বর্তমান বিশ্বের জন্য যেন এই বার্তাই যথেষ্ট।

হাসির শক্তি
ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে দিন দিন হাসির গুরুত্ব বাড়ছে। একটি সাধারণ প্রশংসা, আনন্দময় শুভেচ্ছা, হাসিমুখে কথা বলা একজন মানুষের ব্যক্তিত্বই বদলে দিতে পারে। একটি শুভ্র হাসির মানেই ভালো মনের প্রতিচ্ছবি, যার মাধ্যমে যেকোনো কঠিন কাজও সহজে করানো সম্ভব। তা ছাড়া কর্মক্ষেত্রে অধস্তন সহকর্মীদের সঙ্গে একটু হাসি দিয়ে কথা বললে তাঁরা উৎসাহবোধ করেন। আর এই উৎসাহ দেশের সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

হাসির অভাবে ভুগছে বিশ্ব
বিশ্বব্যাপী মানুষ যেন হাসতে ভুলে যাচ্ছে। বিশ্বজুড়ে বিচ্ছিন্নতা, আত্মকেন্দ্রিকতা, একাকিত্ববোধের পাশাপাশি যুদ্ধ, অস্থিরতা, হত্যা, ব্ল্যাকমেইলিং, সাইবার বুলিং, পারিবারিক অশান্তি, বেকারত্ব, লোভ, অর্থনৈতিক মন্দা ইত্যাদি কারণে মানুষ এখন প্রায় হাসতে ভুলে যাচ্ছে। সবাই যেন এক অসুখে ভুগছে, যার নাম ‘হাসির অভাব’। বিশ্বের ১০টির বেশি দেশে যুদ্ধ চলমান। যুদ্ধ কখনো সুন্দর পৃথিবী গড়তে পারে না। মানুষের মনস্তত্ত্বে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে যুদ্ধ। বিশ্বব্যাপী এই বিচ্ছিন্নতাবোধ ও উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে হাসি হতে পারে এক মহৌষধ। যে অভ্যাসের চর্চা বাড়ানো জরুরি।

হাসির শক্তি জানেন?

প্রকাশিত : ০৭:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫

আজ বিশ্ব হাসি দিবস। ১৯৯৯ সাল থেকে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম শুক্রবারকে বিশ্ব হাসি দিবস হিসেবে উদ্‌যাপন করে আসছে ‘হার্ভে বল ওয়ার্ল্ড স্মাইল ফাউন্ডেশন।’ দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্যও বেশ আকর্ষণীয়, ‘একটা দয়ার কাজ করো, একজনকে হাসতে সাহায্য করো।’ সংঘাতপূর্ণ ও যুদ্ধংদেহী বর্তমান বিশ্বের জন্য যেন এই বার্তাই যথেষ্ট।

হাসির শক্তি
ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে দিন দিন হাসির গুরুত্ব বাড়ছে। একটি সাধারণ প্রশংসা, আনন্দময় শুভেচ্ছা, হাসিমুখে কথা বলা একজন মানুষের ব্যক্তিত্বই বদলে দিতে পারে। একটি শুভ্র হাসির মানেই ভালো মনের প্রতিচ্ছবি, যার মাধ্যমে যেকোনো কঠিন কাজও সহজে করানো সম্ভব। তা ছাড়া কর্মক্ষেত্রে অধস্তন সহকর্মীদের সঙ্গে একটু হাসি দিয়ে কথা বললে তাঁরা উৎসাহবোধ করেন। আর এই উৎসাহ দেশের সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

হাসির অভাবে ভুগছে বিশ্ব
বিশ্বব্যাপী মানুষ যেন হাসতে ভুলে যাচ্ছে। বিশ্বজুড়ে বিচ্ছিন্নতা, আত্মকেন্দ্রিকতা, একাকিত্ববোধের পাশাপাশি যুদ্ধ, অস্থিরতা, হত্যা, ব্ল্যাকমেইলিং, সাইবার বুলিং, পারিবারিক অশান্তি, বেকারত্ব, লোভ, অর্থনৈতিক মন্দা ইত্যাদি কারণে মানুষ এখন প্রায় হাসতে ভুলে যাচ্ছে। সবাই যেন এক অসুখে ভুগছে, যার নাম ‘হাসির অভাব’। বিশ্বের ১০টির বেশি দেশে যুদ্ধ চলমান। যুদ্ধ কখনো সুন্দর পৃথিবী গড়তে পারে না। মানুষের মনস্তত্ত্বে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে যুদ্ধ। বিশ্বব্যাপী এই বিচ্ছিন্নতাবোধ ও উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে হাসি হতে পারে এক মহৌষধ। যে অভ্যাসের চর্চা বাড়ানো জরুরি।