ঢাকা ১১:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫

দাউদকান্দিতে হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১০:০৫:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৩ বার দেখা হয়েছে
(কুমিল্লা) দাউদকান্দি প্রতিনিধি :  গতকাল  ৯ ডিসেম্বর কুমিল্লার দাউদকান্দি হানাদার মুক্ত দিবস। এ উপলক্ষে দাউদকান্দি উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দাউদকান্দি উপজেলা সদরে একটি রেলি বের করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাছরিন আক্তারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেদওয়ান ইসলাম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার একে সামসুল হক, মুক্তিযোদ্ধা কুদ্দুস সরকার ,দাউদকান্দি পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম মোকলেসুর রহমান , অধ্যক্ষ সুমন সরকার ,বিএনপি নেতা আব্দুল বাতেন প্রমুখ । উল্লেখ্য ১৯৭১ সালের এ দিনে মুক্তি বাহিনীর আক্রমনে উপজেলার সদরের ডাকবাংলোয় অবস্থিত ঘাঁটি ছেড়ে প্রান নিয়ে কোনো রকমে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় দখলদার পাক বাহিনী। দাউদকান্দির মাটিতে বীর মুক্তিযোদ্ধারা উড়িয়ে দেয় লাল-সবুজ পতাকা।
ডিসেম্বরের শুরুতেই দেশের বিভিন্ন রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমনে কোনঠাসা হয়ে পড়ে পাক হানাদাররা। এরই ধারাবাহিকতায় দাউদকান্দির মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা-চট্টগ্রাম ইলিয়টগঞ্জ মহাসড়কের শহীদনগর ওয়্যারলেস কেন্দ্র এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের দাউদকান্দি ডাকবাংলোয় পাকি সেনাদের টার্গেট করে চারদিক থেকে একযোগে আক্রমন করে। এদিন মোহাম্মদপুর, গোয়ালমারী, বাতাকান্দি থেকে মুক্তিযোদ্ধারা অগ্রসর হতে থাকে পাকিদের ক্যাম্প লক্ষ্য করে। একই সময় ভারতীয় মিত্রবাহিনীর কামানের গোলার আক্রমন। মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর দ্বিমুখী আক্রমনে বেশামাল হয়ে পড়ে পশ্চিম দিক দিয়ে পিছু হটে পাক হানাদার বাহিনী। মুক্তিবাহিনীর আক্রমনের  পাক বাহিনী দাউদকান্দি সদরে পালাতে থাকে।

বামনা থানায় নতুন ওসি আবদুল্লাহ আল মামুনের যোগদান

দাউদকান্দিতে হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

প্রকাশিত : ১০:০৫:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৫
(কুমিল্লা) দাউদকান্দি প্রতিনিধি :  গতকাল  ৯ ডিসেম্বর কুমিল্লার দাউদকান্দি হানাদার মুক্ত দিবস। এ উপলক্ষে দাউদকান্দি উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দাউদকান্দি উপজেলা সদরে একটি রেলি বের করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাছরিন আক্তারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেদওয়ান ইসলাম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার একে সামসুল হক, মুক্তিযোদ্ধা কুদ্দুস সরকার ,দাউদকান্দি পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএম মোকলেসুর রহমান , অধ্যক্ষ সুমন সরকার ,বিএনপি নেতা আব্দুল বাতেন প্রমুখ । উল্লেখ্য ১৯৭১ সালের এ দিনে মুক্তি বাহিনীর আক্রমনে উপজেলার সদরের ডাকবাংলোয় অবস্থিত ঘাঁটি ছেড়ে প্রান নিয়ে কোনো রকমে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় দখলদার পাক বাহিনী। দাউদকান্দির মাটিতে বীর মুক্তিযোদ্ধারা উড়িয়ে দেয় লাল-সবুজ পতাকা।
ডিসেম্বরের শুরুতেই দেশের বিভিন্ন রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমনে কোনঠাসা হয়ে পড়ে পাক হানাদাররা। এরই ধারাবাহিকতায় দাউদকান্দির মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা-চট্টগ্রাম ইলিয়টগঞ্জ মহাসড়কের শহীদনগর ওয়্যারলেস কেন্দ্র এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের দাউদকান্দি ডাকবাংলোয় পাকি সেনাদের টার্গেট করে চারদিক থেকে একযোগে আক্রমন করে। এদিন মোহাম্মদপুর, গোয়ালমারী, বাতাকান্দি থেকে মুক্তিযোদ্ধারা অগ্রসর হতে থাকে পাকিদের ক্যাম্প লক্ষ্য করে। একই সময় ভারতীয় মিত্রবাহিনীর কামানের গোলার আক্রমন। মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর দ্বিমুখী আক্রমনে বেশামাল হয়ে পড়ে পশ্চিম দিক দিয়ে পিছু হটে পাক হানাদার বাহিনী। মুক্তিবাহিনীর আক্রমনের  পাক বাহিনী দাউদকান্দি সদরে পালাতে থাকে।