ঢাকা ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

নাইজেরিয়ায় রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খেয়ে গ্রেপ্তার অনেকে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৪:১৮:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫
  • ৩১ বার দেখা হয়েছে

নাইজেরিয়ায় পবিত্র রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খাওয়ায় ২০ জন মুসলিমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একইসঙ্গে খাবার বিক্রির দায়ে পাঁচজনকেও আটক করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার (৩ মার্চ) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানায়, নাইজেরিয়ার কানো প্রদেশের ইসলামিক পুলিশ হিসবাহ এই গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়েছে।

হিসবাহর ডেপুটি কমান্ডার মুজাহিদ আমিনুদিন জানান, ‘রমজান মাসজুড়ে এ ধরনের অভিযান চলবে। তবে এটি শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য প্রযোজ্য। অমুসলিমদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘একজন প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানকে রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খেতে দেখা হৃদয়বিদারক। এটি রমজানের প্রতি অসম্মান, যা মেনে নেয়া হবে না।’

মুজাহিদ আমিনুদিন জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারকৃত ২৫ জনকে শরিয়াহ আদালতে হাজির করা হবে এবং সেখানেই তাদের সাজা নির্ধারণ করা হবে।

গত বছরও রোজা না রাখার কারণে কিছু মুসলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তবে, তারা রোজা রাখার প্রতিশ্রুতি দিলে মুক্তি দেয়া হয়। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন—গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মুখোমুখি হতে হবে।

মুগদা মেডিকেলে ২২ দালাল আটক, মোবাইল কোর্টে ১৫ দিনের কারাদণ্ড

নাইজেরিয়ায় রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খেয়ে গ্রেপ্তার অনেকে

প্রকাশিত : ০৪:১৮:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫

নাইজেরিয়ায় পবিত্র রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খাওয়ায় ২০ জন মুসলিমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। একইসঙ্গে খাবার বিক্রির দায়ে পাঁচজনকেও আটক করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার (৩ মার্চ) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানায়, নাইজেরিয়ার কানো প্রদেশের ইসলামিক পুলিশ হিসবাহ এই গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়েছে।

হিসবাহর ডেপুটি কমান্ডার মুজাহিদ আমিনুদিন জানান, ‘রমজান মাসজুড়ে এ ধরনের অভিযান চলবে। তবে এটি শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য প্রযোজ্য। অমুসলিমদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘একজন প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানকে রমজানে প্রকাশ্যে খাবার খেতে দেখা হৃদয়বিদারক। এটি রমজানের প্রতি অসম্মান, যা মেনে নেয়া হবে না।’

মুজাহিদ আমিনুদিন জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারকৃত ২৫ জনকে শরিয়াহ আদালতে হাজির করা হবে এবং সেখানেই তাদের সাজা নির্ধারণ করা হবে।

গত বছরও রোজা না রাখার কারণে কিছু মুসলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তবে, তারা রোজা রাখার প্রতিশ্রুতি দিলে মুক্তি দেয়া হয়। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন—গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মুখোমুখি হতে হবে।