ঢাকা ১১:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

গাজায় শুক্রবারেই নিহত ৬৪

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১১:১৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
  • ৩১ বার দেখা হয়েছে

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় অব্যাহত বিমান হামলায় শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ভোর থেকে রাত পর্যন্ত একদিনে কমপক্ষে ৬৪ জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও বহুসংখ্যক ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।

হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে আলজাজিরার লাইভ আপডেট থেকে শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকালে এ তথ্য জানা গেছে।

ইসরায়েলি হামলায় গতকালে নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই গাজার প্রধান শহর গাজা সিটি এবং উত্তর গাজার বাসিন্দা। তবে গতকাল মধ্য,উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলসহ পুরো গাজাজুড়ে সর্বত্র ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের বিমানবাহিনী।

বর্তমানে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফার কাছে শাবৌর এবং তেল আস সুলতান এলাকায় ঘাঁটি গেড়ে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) হামলা চালাচ্ছে। সূত্রের বরাতে জানা গেছে, এই দুই ঘাঁটি থেকেই পরিচালনা করা হয়েছে সর্বশেষ এই হামলা।

শুক্রবারের হতাহত মিলিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজারের ওপরে। আর আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১ লাখ ১৭ হাজারে। যার ৫৬ শতাংশই বেসামরিক ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু।

গাজায় শুক্রবারেই নিহত ৬৪

প্রকাশিত : ১১:১৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় অব্যাহত বিমান হামলায় শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ভোর থেকে রাত পর্যন্ত একদিনে কমপক্ষে ৬৪ জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও বহুসংখ্যক ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।

হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে আলজাজিরার লাইভ আপডেট থেকে শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকালে এ তথ্য জানা গেছে।

ইসরায়েলি হামলায় গতকালে নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই গাজার প্রধান শহর গাজা সিটি এবং উত্তর গাজার বাসিন্দা। তবে গতকাল মধ্য,উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলসহ পুরো গাজাজুড়ে সর্বত্র ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের বিমানবাহিনী।

বর্তমানে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফার কাছে শাবৌর এবং তেল আস সুলতান এলাকায় ঘাঁটি গেড়ে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) হামলা চালাচ্ছে। সূত্রের বরাতে জানা গেছে, এই দুই ঘাঁটি থেকেই পরিচালনা করা হয়েছে সর্বশেষ এই হামলা।

শুক্রবারের হতাহত মিলিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজারের ওপরে। আর আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১ লাখ ১৭ হাজারে। যার ৫৬ শতাংশই বেসামরিক ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু।