ঢাকা ০৫:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

ক্রীড়া হিসেবে ঘোষণা ই-স্পোর্টসকে

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ০৮:২৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
  • ৪৩ বার দেখা হয়েছে

আধুনিক যুগে ইলেকট্রিক স্পোর্টস এখন বেশ জনপ্রিয়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিভিন্ন প্রতিযোগিতাও হয়। বাংলাদেশে ই-স্পোর্টসকে ক্রীড়া হিসেবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ অ্যাক্ট-২০১৮ এর ২ এর ২ এবং ৬ ধারা মোতাবেক ই-স্পোর্টস ক্রীড়া হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

ই-স্পোর্টসকে ক্রীড়া হিসেবে ঘোষণা করলেও এর পরিচালনা ও কার্যক্রম পরিধি সম্পর্কে চার সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। এই কমিটি ২১ কর্ম দিবসের মধ্যে একটি প্রতিবেদন পেশ করবে।

এই কমিটির আহ্বায়ক যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আহ্বায়ক ড মো সাইফুল ইসলাম, সদস্য হিসেবে রয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (যুগ্ম সচিবের নিচে নয়), প্রতিনিধি ইন্সটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (অধ্যাপক পদমর্যাদার), জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক ক্রীড়া সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন।

আইওসি গাইডলাইন অনুসারে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে কমিটি একটি খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন করবে। তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগের মতামতসহ বিদ্যমান আইন, বিধিমালা পর্যালোচনাও করে দেখবে সংশ্লিষ্টরা।

জনপ্রিয় সংবাদ

ক্রীড়া হিসেবে ঘোষণা ই-স্পোর্টসকে

প্রকাশিত : ০৮:২৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

আধুনিক যুগে ইলেকট্রিক স্পোর্টস এখন বেশ জনপ্রিয়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিভিন্ন প্রতিযোগিতাও হয়। বাংলাদেশে ই-স্পোর্টসকে ক্রীড়া হিসেবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ অ্যাক্ট-২০১৮ এর ২ এর ২ এবং ৬ ধারা মোতাবেক ই-স্পোর্টস ক্রীড়া হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

ই-স্পোর্টসকে ক্রীড়া হিসেবে ঘোষণা করলেও এর পরিচালনা ও কার্যক্রম পরিধি সম্পর্কে চার সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। এই কমিটি ২১ কর্ম দিবসের মধ্যে একটি প্রতিবেদন পেশ করবে।

এই কমিটির আহ্বায়ক যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আহ্বায়ক ড মো সাইফুল ইসলাম, সদস্য হিসেবে রয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি (যুগ্ম সচিবের নিচে নয়), প্রতিনিধি ইন্সটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (অধ্যাপক পদমর্যাদার), জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক ক্রীড়া সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন।

আইওসি গাইডলাইন অনুসারে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে কমিটি একটি খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন করবে। তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগের মতামতসহ বিদ্যমান আইন, বিধিমালা পর্যালোচনাও করে দেখবে সংশ্লিষ্টরা।