ঢাকা ০২:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

‘ড. ইউনূস রেড লাইন ক্রস করেছেন’

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত : ১১:২২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
  • ৮১ বার দেখা হয়েছে

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে মন্তব্য করে ‘রেড লাইন’ ক্রস করেছেন- এমন বাক্য সম্বলিত এক ব্যক্তির ফেসবুক স্ট্যাটাস কপি করে শেয়ার করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লেখাটি পোস্ট করেন তিনি।

পাঠকের জন্য ফেসবুকের লেখাটি তুলে ধরা হলো-

সারজিস আলম লেখেন, ‘ড. ইউনূস গতকাল একটা রেড লাইন ক্রস করেছেন। উনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ ইলেকশনে আসবে কি না, এইটা তারা ডিসিশন নেবে। এই কথা বলার কোনো অধিকার ডক্টর ইউনূসের নাই। কারণ, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না, সেই ডিসিশন এই দেশের মানুষ নেবে। ৫ আগস্ট মানুষ আওয়ামী লীগের ব্যাপারে তাদের ডিসিশন জানাইয়া দিছে। তারপরও যদি আরও প্রয়োজন হয় গণভোট হোক। গণভোটে মানুষ বলুক আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া উচিত কি না।’

লেখাটিতে বলা হয়, ড. ইউনূসকে মনে রাখতে হবে, তাকে আমেরিকা বা ইউরোপের অ্যাম্বাসি ক্ষমতায় বসায়নি, ক্ষমতায় বসাইছে এই দেশের মানুষ। তাকে এই দেশের মানুষের কথা মতোই দেশ চালাতে হবে, আমেরিকা বা ইউরোপের কথা মতো না। আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক দল না। এইটা একটা সন্ত্রাসী সংগঠন। আওয়ামী লীগের ফিরে আসার ব্যাপারে যে বা যারা হেল্প করতে চাইবে, তারাই জুলাই গাদ্দার হিসেবে পরিচিত হবে।

এতে আরও বলা হয়, ‘ড. ইউনূস নিজেও যদি আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বলে, ইউনূসের বিরুদ্ধে দাঁড়াইতে আমরা এক সেকেন্ডও সময় নিব না।’

জনপ্রিয় সংবাদ

‘ড. ইউনূস রেড লাইন ক্রস করেছেন’

প্রকাশিত : ১১:২২:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে মন্তব্য করে ‘রেড লাইন’ ক্রস করেছেন- এমন বাক্য সম্বলিত এক ব্যক্তির ফেসবুক স্ট্যাটাস কপি করে শেয়ার করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লেখাটি পোস্ট করেন তিনি।

পাঠকের জন্য ফেসবুকের লেখাটি তুলে ধরা হলো-

সারজিস আলম লেখেন, ‘ড. ইউনূস গতকাল একটা রেড লাইন ক্রস করেছেন। উনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ ইলেকশনে আসবে কি না, এইটা তারা ডিসিশন নেবে। এই কথা বলার কোনো অধিকার ডক্টর ইউনূসের নাই। কারণ, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না, সেই ডিসিশন এই দেশের মানুষ নেবে। ৫ আগস্ট মানুষ আওয়ামী লীগের ব্যাপারে তাদের ডিসিশন জানাইয়া দিছে। তারপরও যদি আরও প্রয়োজন হয় গণভোট হোক। গণভোটে মানুষ বলুক আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া উচিত কি না।’

লেখাটিতে বলা হয়, ড. ইউনূসকে মনে রাখতে হবে, তাকে আমেরিকা বা ইউরোপের অ্যাম্বাসি ক্ষমতায় বসায়নি, ক্ষমতায় বসাইছে এই দেশের মানুষ। তাকে এই দেশের মানুষের কথা মতোই দেশ চালাতে হবে, আমেরিকা বা ইউরোপের কথা মতো না। আওয়ামী লীগ কোন রাজনৈতিক দল না। এইটা একটা সন্ত্রাসী সংগঠন। আওয়ামী লীগের ফিরে আসার ব্যাপারে যে বা যারা হেল্প করতে চাইবে, তারাই জুলাই গাদ্দার হিসেবে পরিচিত হবে।

এতে আরও বলা হয়, ‘ড. ইউনূস নিজেও যদি আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বলে, ইউনূসের বিরুদ্ধে দাঁড়াইতে আমরা এক সেকেন্ডও সময় নিব না।’